Description
এ সংখ্যায় যা থাকছে…
বাঙলানামা’র প্রথম সংখ্যায় বাংলার ইতিহাসের মুসলিম শাসন এবং ঔপনিবেশিক আমল সম্পর্কিত লেখা প্রাধান্য পেয়েছে। ‘মোঘল আমলে বাংলার নৌ-শক্তি’ প্রবন্ধে বাংলাসহ পুরো ভারতবর্ষে কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠায় মোঘলদের নৌ-শক্তি কীভাবে কাজ করেছিল, তা দেখানো হয়েছে। কামারুজ্জামানের ‘মসলিন: একটি হৃত শিল্পের সুলুকসন্ধান’ প্রবন্ধে বাংলার মসলিনের নানান দিক নিয়ে আলোচনা স্থান পেয়েছে। লেখক তার প্রবন্ধে মসলিনের একাল-সেকাল নিয়ে বিভিন্ন আলাপ তুলে এনেছেন।
মোহাম্মদ কাওসার আহমেদ রচিত ‘তিতুমীর ও তাঁর উপনিবেশবিরোধী সংগ্রাম’ প্রবন্ধে উনিশ শতকের আজাদি সংগ্রামে মীর নিসার আলী তিতুমীরের অবদান ও রাজনৈতিক তৎপরতার কথা উঠে এসেছে। লেখক ও গবেষক মোহাম্মদ আবদুর রহীম রচিত ‘সুলতানী আমলে কুরআনের রূপবৈচিত্র্য’ প্রবন্ধে উঠে এসেছে সুলতানী আমলে বাংলার ক্যালিগ্রাফি শিল্পের হাল-হাকিকত। উপনিবেশিত ভারতের প্রথম রাজনৈতিক দল কংগ্রেস দাবিতে সেক্যুলার ও ধর্মনিরপেক্ষ হলেও দলটি সেই দাবি কাজে প্রমাণ করতে পেরেছিল কি না, সেই আলোচনা উঠে এসেছে মিনহাজুর রহমান রেজবীর ‘কংগ্রেসের শাসনকাল ১৯৩৭-৩৯: এক অসাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীর সাম্প্রদায়িক শাসন?’ প্রবন্ধে।
সাইয়েদ আবুল হাসান আলী নদভী বিংশ শতাব্দীর ভারতের প্রভাবশালী ইসলামি চিন্তাবিদদের একজন। খ্যাতিমান এই চিন্তককে নিয়ে কলম ধরেছেন ফাহমিদ-উর-রহমান। তাঁর ‘সাইয়েদ আবুল হাসান আলী নদভী’ প্রবন্ধে নদভীর চিন্তা ও কর্মের বিভিন্ন দিক যেমন-নদভীর চিন্তার সাথে সাইয়েদ আবুল আ’লা মওদুদীর চিন্তার মিল-অমিল, সেক্যুলার মতবাদ ও সভ্যতার সাথে ইসলামি সভ্যতার বোঝাপড়া, ভারতীয় উপমহাদেশে ইসলাম ও বাঙালি মুসলমান প্রসঙ্গে তাঁর মতামত ইত্যাদি উঠে এসেছে।
মু. মিনহাজুল আরেফীনের ‘সুলতানি আমলের বাংলার শিক্ষাব্যবস্থা: প্রাথমিক আলাপ’ প্রবন্ধে সুলতানি আমলের শিক্ষাব্যবস্থার চিত্র উঠে এসেছে। ‘ইংরেজ শিক্ষানীতি ও বাংলার মুসলিম সমাজ: কোম্পানি আমল’ শিরোনামে আবদুল্লাহ আল মাহমুদের লেখায় পলাশী-পরবর্তী বাংলার শিক্ষার হাল-হাকিকত নিয়ে আলোচনা স্থান পেয়েছে। ছাকিবুর রাহাত তার ‘আরাকানের কথা: প্রসঙ্গ ইসলামের আগমন’ প্রবন্ধে আরাকানে ইসলামের আগমন এবং আরাকানের সাথে বাংলার ঐতিহাসিক সম্পর্ক ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করেছেন।
এ সংখ্যায় যা থাকছে…
বাঙলানামা’র প্রথম সংখ্যায় বাংলার ইতিহাসের মুসলিম শাসন এবং ঔপনিবেশিক আমল সম্পর্কিত লেখা প্রাধান্য পেয়েছে। ‘মোঘল আমলে বাংলার নৌ-শক্তি’ প্রবন্ধে বাংলাসহ পুরো ভারতবর্ষে কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠায় মোঘলদের নৌ-শক্তি কীভাবে কাজ করেছিল, তা দেখানো হয়েছে। কামারুজ্জামানের ‘মসলিন: একটি হৃত শিল্পের সুলুকসন্ধান’ প্রবন্ধে বাংলার মসলিনের নানান দিক নিয়ে আলোচনা স্থান পেয়েছে। লেখক তার প্রবন্ধে মসলিনের একাল-সেকাল নিয়ে বিভিন্ন আলাপ তুলে এনেছেন।
মোহাম্মদ কাওসার আহমেদ রচিত ‘তিতুমীর ও তাঁর উপনিবেশবিরোধী সংগ্রাম’ প্রবন্ধে উনিশ শতকের আজাদি সংগ্রামে মীর নিসার আলী তিতুমীরের অবদান ও রাজনৈতিক তৎপরতার কথা উঠে এসেছে। লেখক ও গবেষক মোহাম্মদ আবদুর রহীম রচিত ‘সুলতানী আমলে কুরআনের রূপবৈচিত্র্য’ প্রবন্ধে উঠে এসেছে সুলতানী আমলে বাংলার ক্যালিগ্রাফি শিল্পের হাল-হাকিকত। উপনিবেশিত ভারতের প্রথম রাজনৈতিক দল কংগ্রেস দাবিতে সেক্যুলার ও ধর্মনিরপেক্ষ হলেও দলটি সেই দাবি কাজে প্রমাণ করতে পেরেছিল কি না, সেই আলোচনা উঠে এসেছে মিনহাজুর রহমান রেজবীর ‘কংগ্রেসের শাসনকাল ১৯৩৭-৩৯: এক অসাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীর সাম্প্রদায়িক শাসন?’ প্রবন্ধে।
সাইয়েদ আবুল হাসান আলী নদভী বিংশ শতাব্দীর ভারতের প্রভাবশালী ইসলামি চিন্তাবিদদের একজন। খ্যাতিমান এই চিন্তককে নিয়ে কলম ধরেছেন ফাহমিদ-উর-রহমান। তাঁর ‘সাইয়েদ আবুল হাসান আলী নদভী’ প্রবন্ধে নদভীর চিন্তা ও কর্মের বিভিন্ন দিক যেমন-নদভীর চিন্তার সাথে সাইয়েদ আবুল আ’লা মওদুদীর চিন্তার মিল-অমিল, সেক্যুলার মতবাদ ও সভ্যতার সাথে ইসলামি সভ্যতার বোঝাপড়া, ভারতীয় উপমহাদেশে ইসলাম ও বাঙালি মুসলমান প্রসঙ্গে তাঁর মতামত ইত্যাদি উঠে এসেছে।
মু. মিনহাজুল আরেফীনের ‘সুলতানি আমলের বাংলার শিক্ষাব্যবস্থা: প্রাথমিক আলাপ’ প্রবন্ধে সুলতানি আমলের শিক্ষাব্যবস্থার চিত্র উঠে এসেছে। ‘ইংরেজ শিক্ষানীতি ও বাংলার মুসলিম সমাজ: কোম্পানি আমল’ শিরোনামে আবদুল্লাহ আল মাহমুদের লেখায় পলাশী-পরবর্তী বাংলার শিক্ষার হাল-হাকিকত নিয়ে আলোচনা স্থান পেয়েছে। ছাকিবুর রাহাত তার ‘আরাকানের কথা: প্রসঙ্গ ইসলামের আগমন’ প্রবন্ধে আরাকানে ইসলামের আগমন এবং আরাকানের সাথে বাংলার ঐতিহাসিক সম্পর্ক ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করেছেন।
Reviews
There are no reviews yet.